বাংলাদেশে ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেন্ট প্রকাশ বন্ধে একটি কমিটি গঠন করেছে টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
এই কমিটি আগামী সাত দিনের মধ্যে ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেটের পূর্ণাঙ্গ ওয়েব তালিকা প্রস্তুত করে এগুলো বন্ধের তিন স্তরের কারিগরি প্রস্তাবনা তৈরি করবে।
সোমবার সচিবালয়ে ‘অনলাইন আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সভা’ শেষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এতথ্য জানান।
তিনি বলেন, তালিকা ও কারিগরি প্রস্তাবনা পাওয়ার পর ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেন্ট বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এই কমিটি একটি তাৎক্ষণিক প্রস্তাবনা, মধ্যবর্তী প্রস্তাবনা এবং চূড়ান্ত প্রস্তাবনা দেবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেট বন্ধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির এক মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে এই কমিটিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি), ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, মোবাইল অপারেটরসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা থাকছেন।
শুধু তালিকা ধরে নয়, ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি বন্ধের প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে জানান তারানা হালিম।
এই পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেন্টের সহজলভ্যতা অপ্রাপ্তবয়স্কসহ সকল নাগরিকের উপর বিরুপ সামাজিক প্রভাব সৃষ্টি করছে।
বিটিআরসির হিসাবে গত অাগস্ট শেষ নাগাদ দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ২২ লাখের বেশি। এর মধ্যে ৫ কোটি ৮৩ লাখের বেশি মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন।
আপত্তিকর ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনার পর কোনো ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বা ইন্টারনেট গেইটওয়ে (আইআইজি) যদি বন্ধ না করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ার করেন প্রতিমন্ত্রী।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি এম এ হাকিম বলেন, এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে আইএসপি ব্যবসায় তেমন সমস্যায় পড়বে না। কারণ আমরা বেশিরভাগই রিয়েল ইউজার যেমন অফিস বা কর্পোরেটগুলোতে সংযোগ দিয়ে থাকি। তবে আমার জানা মতে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রায় ৩০ শতাংশ ডাটা পর্নগ্রাফি সাইট ভিজিটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি বন্ধের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কয়েক দিনের মধ্যে একটি বৈঠক করা হবে বলেও জানান হাকিম।
অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম অপারেটর অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) সাধারণ সম্পাদক টি আই এম নুরুল কবির বলেন, নৈতিকতার জায়গায় সরকার সেসব পদক্ষেপ নিয়ে থাকে সেব পদক্ষেপকে আমরা সব সময় স্বাগত জানাই।
এতে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ডেটা ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে কি না- সে প্রশ্নে তিনি বলেন, আমার মনে হয় না এসব জায়গা থেকে অপারেটররা ব্যবসার চিন্তা করে।
ইন্টারনেট গেইটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাট হোমের চিফ স্ট্র্যাটেজিক অফিসার এবং তথ্য প্রযুক্তিবিদ সুমন আহমেদ সাবির বলেন, সরকারের পদক্ষেপ তাদের ব্যবসায় তেমন প্রভাব ফেলবে না।
সূত্র : বিডিনিউজ।
এই কমিটি আগামী সাত দিনের মধ্যে ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেটের পূর্ণাঙ্গ ওয়েব তালিকা প্রস্তুত করে এগুলো বন্ধের তিন স্তরের কারিগরি প্রস্তাবনা তৈরি করবে।
সোমবার সচিবালয়ে ‘অনলাইন আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সভা’ শেষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এতথ্য জানান।
তিনি বলেন, তালিকা ও কারিগরি প্রস্তাবনা পাওয়ার পর ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেন্ট বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এই কমিটি একটি তাৎক্ষণিক প্রস্তাবনা, মধ্যবর্তী প্রস্তাবনা এবং চূড়ান্ত প্রস্তাবনা দেবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেট বন্ধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির এক মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে এই কমিটিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি), ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, মোবাইল অপারেটরসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা থাকছেন।
শুধু তালিকা ধরে নয়, ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি বন্ধের প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে জানান তারানা হালিম।
এই পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও আপত্তিকর কন্টেন্টের সহজলভ্যতা অপ্রাপ্তবয়স্কসহ সকল নাগরিকের উপর বিরুপ সামাজিক প্রভাব সৃষ্টি করছে।
বিটিআরসির হিসাবে গত অাগস্ট শেষ নাগাদ দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ২২ লাখের বেশি। এর মধ্যে ৫ কোটি ৮৩ লাখের বেশি মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন।
আপত্তিকর ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনার পর কোনো ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বা ইন্টারনেট গেইটওয়ে (আইআইজি) যদি বন্ধ না করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ার করেন প্রতিমন্ত্রী।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি এম এ হাকিম বলেন, এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে আইএসপি ব্যবসায় তেমন সমস্যায় পড়বে না। কারণ আমরা বেশিরভাগই রিয়েল ইউজার যেমন অফিস বা কর্পোরেটগুলোতে সংযোগ দিয়ে থাকি। তবে আমার জানা মতে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রায় ৩০ শতাংশ ডাটা পর্নগ্রাফি সাইট ভিজিটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি বন্ধের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কয়েক দিনের মধ্যে একটি বৈঠক করা হবে বলেও জানান হাকিম।
অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম অপারেটর অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) সাধারণ সম্পাদক টি আই এম নুরুল কবির বলেন, নৈতিকতার জায়গায় সরকার সেসব পদক্ষেপ নিয়ে থাকে সেব পদক্ষেপকে আমরা সব সময় স্বাগত জানাই।
এতে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ডেটা ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে কি না- সে প্রশ্নে তিনি বলেন, আমার মনে হয় না এসব জায়গা থেকে অপারেটররা ব্যবসার চিন্তা করে।
ইন্টারনেট গেইটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাট হোমের চিফ স্ট্র্যাটেজিক অফিসার এবং তথ্য প্রযুক্তিবিদ সুমন আহমেদ সাবির বলেন, সরকারের পদক্ষেপ তাদের ব্যবসায় তেমন প্রভাব ফেলবে না।
সূত্র : বিডিনিউজ।
No comments:
Post a Comment